Skip to content

যখন তিনটি রাজ্যে বিজেপি হারছিল, তখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কী করছিলেন তা দেখুন।

ভারতের ৫টি রাজ্যে যে ভোট হয়েছিল তাতে ভারতীয় জনতা পার্টি কে হারের মুখ দেখতে হয়েছে। এই ভোটকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মোদীর লোকপ্রিয়তার একটি অগ্নিপরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিজেপি চাণক্যের অমিত শাহের অটুট পরিশ্রমের সত্বেও যে পরিণাম গুলো সামনে এসেছে,সেটার সম্মন্ধে ভারতীয় জনতা পার্টির নেতারা হয়তো ভাবেনি কোনোদিন।বিজেপির জন্য এটা অনেক বড়ো শাস্তি হয়ে গেল , বিজেপি নেতাদের কাছে এটাই সবচেয়ে বড়ো প্রশ্ন যে ,সব জনসাধারণের মন একসাথে কি করে বদলে গেলো এইভাবে। কিন্তু আপনি কী এটা জানেন যখন ভোটের ফলাফল সামনে আসছিল ,সেইসময় পিএম মোদি কি করছিলেন? এই সম্মন্ধে আজ আমরা আপনাদের জানাবো …..,

মঙ্গলবারের সকাল যখন ভোট গণনা শুরু হয় তখন পরিণামের নিয়ে সবার মনে একটি সংসয় ছিল,যে বিজেপির জন্য এটা বড়ো ঝটকা হতে পারে কি না?
কিন্তু এটা কেউ ভাবেনি যে যখন এই ফলাফল এর পরিণাম গুলো সামনে আসছিল সেই সময় পিএম মোদি কি করছিলেন? এতে তার ওপর কোনো প্রভাব পড়েছে কি না?ফলাফলের সময় পরিণাম সম্মন্ধে যে শোরগোল চলছিল তিনি তাতে ধ্যান দেননি এবং তিনি তার নিয়মিত কাজে এবং কার্যক্রমে লেগে রইলেন।বিবেচনার বিষয় হল তিনি ভোটের ফলাফলের পরিণাম বেরোনোর সময়ও নিয়মিত কাজে লেগে ছিলেন এবং বুধবার যে স্বাস্থ্য সম্মেলন হবে তাঁর ভাষণ তৈরি করেছিলেন।শীতকালের শুরুতে তিনি প্রথম দিন সংসদেও গিয়ে ছিলেন।

মোদিজীর একজন কাছের ব্যাক্তি জানিয়েছেন – ‘প্রধানমন্ত্রীর জন্য মঙ্গলবার অন্য দিনের ভ্রান্তি স্বাস্থ্য কার্যদিবস ছিল’।সেই দিন তিনি সাড়ে দশটার সময় সংসদ পৌঁছেছিলেন আর তিনি মানুষের সাথে সম্পর্কিত বিষয়গুলিতে ঐতিহ্যগত আলোচনায় মিডিয়ার কাছে জোর দেন।এক আধিকারিকের কাছ থেকে জানা গেছে, সেদিন দুপুরবেলা প্রধানমন্ত্রী উত্তরপ্রদেশের সমীক্ষাও করছিলেন।এরপর তিনি অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে অংশ নেন।16 ডিসেম্বর তিনি রায়বেয়েলী ও প্রয়াগরাজে বিকাশ কাজে পরিজননা শুরু করবেন। তিনটি রাজ্য হারানোর পর ও, প্রতিদিনের মতোই তিনি তার কাজ চালিয়ে যান। এটা অনেক বড় ব্যাপার যে তিনটি রাজ্য হারার পরও তিনি তার কাজে লেগে ছিলেন বিন্দু পর্যন্ত সরে দাঁড়াননি তিনি তার কর্তব্য থেকে।

বন্ধুরা আপনাদের এই খবরটি কেমন লাগলো আমাদের কমেন্ট বক্সে নিশ্চয় জানাবেন। আরো এরকম নতুন নতুন খবর পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েব পোর্টালটিতে।