এটা আপনারা সকলেই জেনে থাকবেন যে, যখন থেকে ভারতে মোদিজির সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে , বিরোধি পার্টিরা অকারনেই মোদিজির নিন্দা করেছেন এবং সেইসঙ্গে জনগনকে তার বিরুদ্ধে করতেও পিছু হাঁটেন নি তারা।আপনাদের জানিয়ে দিই , বেশকিছু বছর ধরেই কংগ্রেস পার্টি বিজয় মাল্য কে নিয়ে কোনো না কোনো ভাবে বিজেপির ওপর প্রশ্ন তুলেছে। ২০১৯ এর বাজেট সামনে আসার পর থেকে বিরোধী দলগুলি ও জেনো চিন্তাই পরে গেছে। আরো জানিয়ে দিই , এইবছর বাজেট এর ওপর সর্বাধিক ধ্যান দেওয়া হয়েছে। সরকার এবার বিজয় মাল্যর ওপরেও এবার জোর দেওয়া হবে , এছাড়া ও এইসময় বিজয় মাল্য সোশাল মিডিয়াতে খুব চর্চায় রয়েছে।
আপনাদের সুবিধার্থে বলে দিই, দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া বিজয় মালিয়া, যিনি মদের ব্যাবসায়িক। তিনি দাবি করেছেন যে, ভারতে তার ১৩ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে ,এবং ভারতের সরকারি এজেন্সিরা সেগুলো কেড়ে নিয়েছে। কিন্তু সেই ইজেন্সিয়েরাই বলছে যে , হাজার কোটি টাকার ঋন নিয়ে বিজয় মাল্য ব্যাঙ্ককে ফেরত ও দেইনি এবং সে সরকারের হাত থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। বিজয় মালিয়া প্রশ্ন তুলে বললেন,” তার কাছ থেকে সরকারি এজেন্সিরা যখন সম্পূর্ণ টাকা ফেরত নিয়ে নিয়েছে , তা সত্বেও তাকে ভাগোরা কেনো বলা হচ্ছে”?এখন ন্যায় কোথায়? যদিও বীজয় মালিয়া বর্তমানে ব্রিটেন এ বসবাস করছেন এবং তিনি টুইট এর মাধ্যমে এগুলি বলেছেন। আপনাদের জানিয়ে দিই, ভারতকে প্রতারিত করার পর ব্রিটিশ সরকারের আদেশে বিজয় মাল্য সেখানকার হাইকোর্টকে প্রশ্ন তুলে বললেন।
যখন তার কাছ থেকে পাওনা টাকারও অধিক সম্পত্তি সরকারি এজেন্সিরা নিয়ে নিয়েছে, তাসত্ত্বেও তাকে ভাগরা কেনো বলছে? বিজয় মাল্য জানালেন,প্রতিদিন সকালে যখন তিনি ঘুম থেকে উঠেন,টাকা গ্রহীতা টিব্যুনল এর তরফ থেকে কোর্টে তার বিরুদ্ধে নতুন মামলা জারি হওয়ার ব্যাপারে তিনি জানতে পারেন।এখনো পর্যন্ত ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে সরকার তার কাছ থেকে নিয়ে নিয়েছে। আপনাদের সুবিধার্থে বলে দিই বিজয় মালিয়া ৯ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি নিয়ে ভারত থেকে পালিয়ে গিয়েছিল সরকারি এজেন্সিদের এইকথা টি সত্যি হলেও ,ডিআরটি এর ১৩ হাজার কোটি টাকা নিয়ে নেওয়ার পর সরকারি ক্ষেত্রের ব্যাংক গুলি ঘাতটির মধ্যে রয়েছে।