Skip to content

মোদি সরকারের এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সিদ্ধান্ত এবার 40 লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হতে চলেছে এই সেক্টরে।

মন্ত্রিসভায় নতুন টেলিকম নীতি অনুমোদিত করল কেন্দ্র থেকে। এই নতুন টেলিকম নীতির নাম দেয়া হয়েছে ন্যাশনাল ডিজিটাল কমিউনিকেশন পলিসি 2018। অনুমান করা হচ্ছে এই পলিসি তৈরি হলে টেলিকম ক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে। এই পলিসি অনুমোদিত হওয়ার পরই টেলিকম মন্ত্রী মনোজ তেওয়ারি বলেন 2022 সালের এই নীতি জেরে 40 লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হয়ে উঠতে চলেছে। এই নীতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে ব্রডব্যান্ডের স্পিড ও হাই স্পিড ডাটা সার্ভিসের ওপর। এছাড়া বলা হচ্ছে অপটিক্যাল ফাইবার প্রযুক্তিকে আরো বেশি উন্নত করার প্রচেষ্টা চলছে।

সাথে আসতে চলেছে ফাইভ জির সুবিধা। এই নতুন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে স্পেকট্রাম বরাদ্দ প্রকিয়া অমূল্য পরিবর্তন হতে চলেছে। এখনো পর্যন্ত সরকারি সূত্রে জানানো হয়েছে অত্যন্ত পক্ষে 100 বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রার নেওয়া হয়েছে প্রযুক্তির জন্য।
বর্তমান যুগে টেলিকম সেক্টর সবচেয়ে বেশি আর্থিক ক্ষতির মুখে। ক্রমশ বেড়েই চলেছে প্রতিযোগিতা। সেই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াচ্ছে সব টেলিকম সেক্টরের পক্ষে। এর মধ্যেই আইডিয়া ও ভোডাফোনের একসঙ্গে মিশে যেতে বাধ্য হয়েছে ।বন্ধ হয়ে গেছে একাধিক টেলিকম সংস্থা।

এর ফলে ক্রমশ কর্মী বাছাই প্রক্রিয়াও চালু করেছে টেলিকম সেক্টর গুলি ,বেকারত্ব বাড়ছে দেশে ।
এই পরিস্থিতি সামাল দিতেই কেন্দ্রীয় সরকারের এই টেলিকম নীতি গ্রহণ করেছেন। এই নীতির প্রধান উদ্দেশ্য হলো আরও সস্তায় হাইস্পিড পরিষেবা প্রদান করা এবং বেকারত্বের পরিমাণটা কিছুটা হলেও কম করা। ঋণভারে জড়িত টেলিকম সেগুলিকে সে থেকে মুক্ত করার জন্য আরও বেশি করে বিদেশী লগ্নি চাইছে সরকার, আর সেই জন্য এই নীতির প্রচেষ্টা।