Skip to content

কংগ্রেসের উপর বাড়তে চলেছে সমস্যা, মধ্যপ্রদেশে সরকার গঠনের আগেই ভেঙে পড়তে পারে কংগ্রেস সরকার।

লোকসভা ভোটের সময়সীমা দ্রুত এগিয়ে আসার জন্য রাজনৈতিক দলগুলি ভোটের প্রচারের জন্য খুবই দ্রুত গতিতে লেগে পড়েছে। এবং দূরদর্শন চ্যানেল গুলি নানারকম সমীক্ষার মাধ্যমে আগে থেকেই ফলাফল জানিয়ে দিচ্ছেন। যেখানে মোদী সরকারের পাল্লা ভারী ছিল , সেখানেই কংগ্রেস হঠাৎ করে তিনটি রাজ্যে জয় পেয়ে এক পা এগিয়ে গেছে। এবার দ্বন্দ্ব বাঁধতে চলেছে মধ্যপ্রদেশ কে নিয়ে। সামনেই লোকসভা ভোট। যেখানে কংগ্রেসের পাল্লা ভারী থাকলেও এখন মোদীর হাওয়া বয়ে চলেছে অর্থাৎ কংগ্রেসের হারার দিন ঘনিয়ে আসছে। সব নেতারাই নিজের নিজের পার্টির প্রচার এর জন্য লেগে পড়েছেন এবং প্রত্যেকে একে অপরের ওপর আরোপ লাগিয়ে চলেছেন।

সবাই নিজেকে অপরের থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করছেন। আপনাদের জানিয়ে দিই ,এখনো পর্যন্ত পুরো ভারতে মোদির মত যোগ্য প্রধানমন্ত্রী আর কেউ নন। এমন মনে হচ্ছে, যখনই প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের কথা উঠছে তখনি ভোটদাতারা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে একমাত্র নরেন্দ্র মোদিকেই চিহ্নিত করবে। খবরে আসছে যে, মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস পার্টির বিধায়ক বিদ্রোহী হয়ে গেছে। যে কংগ্রেস সর্বদা জয়লাভ করতো আজ এই স্থানে তার হারার দিন চলে এসেছে , এবং এ সম্বন্ধে চর্চা শুরু হয়ে গেছে যে নির্দলীয় বিধায়কদের কারণে কংগ্রেসের সরকার গঠিত হয়েছে তারা ২৫ শে ডিসেম্বরের দিন একটি মিটিং সভার আয়োজন ও করেছিলেন, এবং এই বৈঠক থেকে সব বিধায়কদের একসাথে বাইরে বেরোতে ও দেখা গিয়েছে। এরকমভাবে সব বিধায়কদের একসাথে বেরোনো এবং বৈঠক করা কংগ্রেসের পক্ষে বিপদ হতে পারে।

এবং শুধু নির্দলীয় এবং বাসপা পার্টির নেতারাও সরকারের তাদের ভাগের অংশ চাইছে। এদের বাদ দিয়েও কংগ্রেস পার্টির নেতারাও মন্ত্রী হওয়ার জন্য মধ্যপ্রদেশে প্রস্তুতি করা শুরু করে দিয়েছে। ওদের বক্তব্য যে , তাদেরকেও সরকারের অংশে ভাগ দেওয়া উচিত। কিছু জন এটাই মন্তব্য করছেন যে, এমন না হয় যে মধ্য প্রদেশের সরকার গঠনের আগেই সরকার ভেঙে যায়।