মোদী সরকার আরো একবার সবাইকে চমকে দিলেন। এমনকি চিন পর্যন্ত চমকে গেলো। চীনের সীমান্ত থেকে মাএ 60 কিমি দূরে একটা এয়ারপোর্ট প্রস্তুত করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী 23 সেপ্টেম্বর এই এয়ারপোর্টির উদ্বোধন করবেন। এই এয়ারপোর্ট টি হলে ভারতের সামরিক শক্তি অনেকটা বাড়বে বলে অনুমান করা হচ্ছে। এর ফলে ভবিষ্যতে চিনের সাথে লড়াই হলে আর আগের মতো ভূল হবে না, এবার থেকে সময় মতো সেনা দের কাছে খাবার, পোষাক, যুদ্ধের জিনিস পএ ইত্যাদি পৌঁছানো যাবে।
1962 সালে যুদ্ধের সময় সেনাদের ঠিক করে খাবার পৌছাতে না পারায় অনেক সেনা মারা যায়। মোদী প্রধানমন্ত্রী পদে আসার পরেই এই প্রকল্পটির দিকে নজর রেখেছেন। এটা কংগ্রেসরা 65 বছর ধরে শাসনে থেকেও কেন দেশের সুরক্ষার জন্য এই কাজটি করেননি এটাই কখন সবার মনে প্রশ্ন জাগছে। চিনের মতো একটা শক্তিশালী, গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটিকে নিয়ে কংগ্রেস সরকার কেন কোনো পদক্ষেপ নেয় নি।
মোদী সরকার সিকিমকে তাদের প্রথম এয়ারপোর্ট উপহার দিলেন। এই এয়ারপোর্ট শুধু ভারতের সুরক্ষার জন্য নয়, এর ফলে ভারতের টুরিজম ব্যাবস্থাটি আরও উন্নত হবে।