রাজনীতির জগত অনেকটাই আলাদা। কে কখন বাজিমাত করে দেবে তা বলা মুশকিল। বেশ কিছু সময় থেকে পিএম মোদী বিজেপির সব মোর্চাতেই অন্য সব পার্টিকে হারিয়ে দিতে দেখা যাচ্ছিল কিন্তু 5 টি রাজ্যে বিজেপির হার কে কংগ্রেসের উল্টো ফের বলা যাচ্ছে।একটি তর্ক এটাও চলছে যে, এই পাঁচটি রাজ্যে যেখানে বিজেপি হেরেছে সেখানে নটে বড় সংখ্যায় ভোট পড়েছে।যখন ভোটারের কোন প্রত্যাশী ভালো লাগে না অথবা সে যখন কাউকে ভোট দিতে চাইনা, তার জন্য এই নটা বিকল্প বানানো হয়েছিল।
এমনিতে তো সব পার্টির মধ্যে কমবেশি ঝামেলা চলতেই থাকে। কখনো কোন নেতা পার্টি থেকে ইস্তফা দেয় আবার কখনো কোন নেতা পার্টি যোগদান করে।কিন্তু আজ আপনাদের এমন একজনের সম্বন্ধে জানাতে চলেছি যিনি কিছুদিন আগেই রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন।এই ব্যক্তিকে যুবকবৃন্দ নিজের আইডিয়াল হিসাবে ও মনে করে।ইনি ইসরোর পূর্ব প্রমুখ মাধোবন নায়ের যিনি বিজেপির অধ্যক্ষ অমিত শাহ এর সামনে বিজেপি সদস্যতা গ্রহণ করেছে।মাধবন নয়ের ইসরোতে বড় মাহাত্ম্যপূর্ণ পদে নিজের সেবা দিয়েছেন ।ইসরোর অন্তরীক্ষ বিভাগের অধ্যক্ষের সাথে সাথে মাধবন নায়ের ইসরোর সচিব পদে ও কাজ করেছেন।
মাধবন জি ইসরোর জিন মিশনকে অসফলতা পূর্বক পুরো করেছিলেন সেটাতে ইনস্ট্যান্ট ৩ই,রিসসসেট ১, ইদ্দুসেট, কাটেসেট ১, পি এস এল বি -সি ৫, জি এস এল বি – আফ্ ১,পি এস এল বি – সি ৬,পি এস এল বি – সি ৭,পি এস এল বি – সি ৮, আই এম এস -১,পি এস এল বি – সি ৯,চন্দ্রযান-১,পি এস এল বি – সি ১১,পি এস এল বি -১২,এবং পি এস এল বি-সি ১৪ এটি মুখ্য।
মধোবন নায়ের কাজের প্রতি সমর্পন এবং তার সফলতা গুলি দেখে ১৯৯৮ তে তাকে পদ্মবিভূষণ উপাধি দেওয়া হয়।স্বাভাবিক ব্যাপার এত জনপ্রিয় ব্যক্তির বিজেপি দলে আসাই বিরোধী দলের মধ্যে হইচই হতই।