ডায়মন্ড হারবারে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার ওপর তৃণমূল কর্মীরা হামলা চালিয়েছে এই অভিযোগ উঠেছে। আর এই ঘটনার প্রতিবাদে মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে বিজেপি কর্মী সমর্থকরা প্রতিবাদ দেখাল। জেপি নাড্ডার কনভয়ের বিজেপির মহাসচিব কৈলাস বিজয়বর্গীয় ছিলেন। বিজয়বর্গীয় গুরুতর আহত হয়েছেন৷ শনিবার ইন্দোরের চৌরাস্তায় বিজেপি কর্মীরা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মাননীয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পোস্টার রাস্তার মধ্যে ফেলে দেয়৷ তারপর মমতা বিরোধী স্লোগান দেয় তারা৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি গুলোর উপর দিয়ে রাস্তার মানুষ আর যানবাহন চলাচল করে। এই ঘটনার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
বিজয়বর্গীয় সমর্থকদের দ্বারা এই প্রতিবাদের চর্চা গোটা শহরজুড়েই হচ্ছে। দিন দুই আগে ডায়মন্ড হারবারে নিজেদের দলীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা৷ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বিজেপির নেতা কর্মীরা হামলা করা হয়। গাড়ির কাঁচ ভেঙে যায়। পাথর বৃষ্টি করা হয়। আর এই ঘটনার জন্য বিজেপি তৃণমূল কে দায়ী করেছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই ঘটনায় তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া জানান নি, বরং নাড্ডাকে ‘চাড্ডা ফাড্ডা’ বলেছেন এবং পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে৷
ডোনাল্ড ট্রাম্প থেকে নরেন্দ্র মোদি, দুনিয়ার পাঁচ বড় নেতার স্যালারি শুনলে চমকে যাবেন আপনিও
এ ঘটনায় কৈলাস বিজয়বর্গীয় ছাড়া অনেক বিজেপির কর্মী আহত হয়েছেন। এমনকি সংবাদমাধ্যম এই হামলার থেকে রেহাই পাননি। ইন্দরে আন্দোলনরত সর্মথকরা বলেন বিজেপি এখন বাংলায় ভালো শক্তি বৃদ্ধি করেছে তাতেই ভয় পেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। মমতা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার ভয়ে বিজেপির নেতাকর্মীদের নিশানা করছে। তারা এই প্রতিবাদ জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হিংসাত্মক মনোভাবের বিরুদ্ধে। কেন্দ্র সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হোক। এবং কৈলাস বিজয়বর্গীয় অতিরিক্ত সুরক্ষা দেওয়া হোক।