Skip to content

কংগ্রেসের শিবিরে হাসি ফুটতে না ফুটতে আবার চিন্তার মুখে ফেলে দিলেন বিজেপি দলীয় সংসদ অমিত শাহ।

ভোটের কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে। ভোট নিয়ে ব্যস্ত সব রাজনৈতিক দল। তারই মধ্যে ছেয়ে গেল বিজেপি শিবিরে শোকের ছায়া। রাজস্থানে করা সার্ভেতে দেখা গেছে সেখানে বিজেপি থেকে কংগ্রেস অনেক এগিয়ে। তাই কংগ্রেসের মুখে একটু হলেও হাসি ফুটেছে। যদিও বা বিজেপির দলীয় সাংসদ ‘ অমিত সাহ ‘ পরিষ্কার বলে দিয়েছেন এই খুশি বেশিদিন নয়। সমীক্ষায় যেখানে বলা হচ্ছে কংগ্রেস রাজস্থানে আবার ক্ষমতায় ফিরবে এবং সেখানেই বিজেপির হার। CSDS এর সমীক্ষায় কংগ্রেসকে যেখানে ১০৪ থেকে ১০৬ টি আসন পেতে পারে সেখানে বিজেপি মাত্র ৮০ টা আসনে গুটিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

হেরে যাওয়া বাজি কে কিভাবে জিতে নিতে হয় অমিত শাহ তা ভালোভাবে জানেন। যেখানে রাজস্থানের মধ্যে চাণক্য (অমিত শাহ) নিজের চক্রভিউ রচে ফেলেছে বললেই চলে। রাজস্থানে এই লড়ায়ে অমিত শাহ তার নিজের সবথেকে বড় খিলাড়ি কে নামাবেন বলে তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যাকে দেখে সবাই এখনও পর্যন্ত ভীত হয়ে পড়েছে। হ্যাঁ আপনি ঠিক ধরে ফেলেছেন তিনি হলেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী ” নরেন্দ্র মোদি”।
সকাল থেকেই রেলির পর রেলি শুরু হয়ে গেছে, চলছে জোর সোর করে প্রচার। প্রথমে নরেন্দ্র মোদি ২৩সে নভেম্বর আলবার এ রেলি করবেন তারপর ২৬ সে নভেম্বর জয়পুরে ,২৭ সে নভেম্বর নাগর এবং কোটাই জনসভা করবেন।

এছাড়াও হনুমানগড়, যোধপুর ইত্যাদি শহরেও জনসভা ও রালির আয়োজন করা হবে এবং সেখানে নরেন্দ্র মোদী নিজে নেতৃত্ব করবেন।এবার থেকে একের পর এক রেলি সূচনা কংগ্রেস শিবিরকে চিন্তার মুখে ফেলে দিয়েছে, তাও আবার সে প্রচারক হল বিজেপি দলের অধিনায়ক নরেন্দ্র মোদি। আমরা জানি বিগত ২০১৪ তে বিজেপির জয়ের প্রধান কারণ হয়ে উঠেছিলেন নরেন্দ্র মোদি, এছাড়া নরেন্দ্র মোদী এখনো পর্যন্ত যেসব জায়গায় গেছেন সেখানে বিজেপির পদ্মফুলকে ফুটিয়ে তিনি ফিরেছেন। এবার শুধু দেখার বিষয় হলো অমিত শাহের চিন্তা ধারায় প্রধানমন্ত্রী কতটা নিজেকে প্রমাণিত করতে পারেন।