কংগ্রেসের সদস্যরা অনেকদিন থেকেই রাজ্যসভার সিংহাসনে কেউ না কেউ থেকেছেন । ব্যতিক্রম ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত কেউ ছিলেন না। আজ থেকে প্রায় ২৬ বছর আগেই রাজ্যসভা সিটের জন্য দ্বন্দ্ব দেখা দেখা দেয়েছিল , তারপর থেকে দলের সবাইকার সহমতি অনুসারেই রাজ্যসভায় পদের নির্বাচন করা হয়।বর্তমানে কংগ্রেসের সবার চাহিদা নাজমা হেপতুল্লার এখন বিজেপির দলীয় নেত্রী। গত বছরের যেখানে তার বিরোধী প্রার্থী রেনুকা চৌধুরি তিনি এখন কংগ্রেসে যোগদান করেছেন। আবার দ্বন্দ্বের সূচনা হতে চলেছে রাজসভায়। কে হবে ডেপুটি চেয়ারম্যান ?
ইতিমধ্যে যা পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে বিনা দ্বন্ধে ডেপুটি চেয়ারম্যানের পদটি বিজেপি কোন মতেই ছেড়ে দেবে না। যেখানে ডেপুটি চেয়ারম্যানের প্রার্থী তৃণমূল কংগ্রেসের থেকে রয়েছে ” সুখেন্দু শেখর রায় “। আর অবাক হওয়ার বিষয় যে, ডেপুটি চেয়ারম্যানের পদের জন্য কংগ্রেসের তরফ থেকে বার্তা এসেছে তারা তৃণমূলের পার্থী সুখেন্দুকেই সমর্থন করবেন।ইতিমধ্যে জানা যাচ্ছে ২৪৫ টি পদের মধ্যে রাজসভায় ৫১ টি পদে ভার রয়েছে কংগ্রেসের হাতে। তাই এই রকমের সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে কংগ্রেস দল।
এমনটাই সমীক্ষায় আসছে ২০১৯ এ লোকসভা ভোটের পর থেকে বিজেপির ক্ষমতা আরো বেড়ে যাবে। তাই কংগ্রেস শিবির মমতা বন্দোপাধ্যায়ের প্রার্থীকে সমর্থনের কথা ভাবছেন।
নির্বাচনের জন্য দলগুলি একে অপরের সমালোচনায় ব্যাস্ত তার মধ্যে কংগ্রেসের এখন একটাই লক্ষ্য এক সুতোয় সবাইকে গেথে সেই হারের মালা বিজেপিকে পরানো। এখন শুধু দেখার বিষয় নির্বাচনে ফলস্বরূপ কি হয় ?
সুতরাং, বন্ধুরা আজকের নিউজটি আপনাদের কেমন লেগেছে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে নিশ্চয় জানাবেন।