Skip to content

লোকসভা ভোটের আগে বড় ঘোষণা কৃষকদের জন্য। যা এর আগে কোন সরকার কল্পনাও করতে পারেনি।

লোকসভা ভোটের প্রধান বিপক্ষ দল কংগ্রেস , সবদিক দিয়েই ভারতের জনতা পার্টিকে ঘেরাও করতে চাইছে। কিন্তু, বিজেপির সকল নেতা এবং স্বয়ং মোদীজী আগের তুলনায় অনেক বেশি সতর্ক‌,এবং মোদিজি ভালো করেই জানেন যে, কংগ্রেসের এইসকল চালগুলি থেকে কিভাবে তার পার্টিকে বাঁচাতে হবে। ফ্রান্সের সঙ্গে ভারতের যে রাফেল চুক্তিটি হয় কংগ্রেসের অধ্যক্ষ রাহুল গান্ধী, সেটাকে একটি বড়ো বিতর্ক বানিয়ে দেয়।এটাতেই শেষ নয় এরপরও রাহুল গান্ধী মোদীজির বিরুদ্ধে একটি মোর্চাও করেছিলেন। কিন্তু এবার মনে হচ্ছে ,এতকিছু করেও তার কোনো লাভ হল না কংগ্রেসের।এগুলো তাদের ওপরই ভারী পড়ল ভারতের সর্বোচ্চ ন্যায় আদালত সুপ্রীমকোর্ট রাফেলের এই চুক্তিটিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করলেন এবং এও বললেন ,এই চুক্তিটি মোদীজী জনসাধারণের কল্যাণের জন্যই করেছেন এবং তার উপর লাগা সব দাগ ও মুছে ফেললেন ।

অপরদিকে দেশের সর্বোচ্চ রক্ষামন্ত্রী নির্মলা সিতারমন লোকসভায়, কংগ্রেসের সব দাবি গুলোকে অস্বীকার করলেন। এবার বিপোক্ষদল বিজেপিকে অপদস্ত করার জন্য কৃষকদের নিয়ে একটি বিতর্ক শুরু করে দিলেন, দেশের সব স্থানে এটা প্রচার করতে শুরু করলেন যে ,ভারতে মোদী সরকারের শাসনে দেশের কৃসক সম্প্রদায় মোটেও খুশী নেয় আর তাদের অবস্থার উন্নতি করার জন্য দেশের সরকার তাদের কোনরকম সাহায্য করছেনা।কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কিছু সময় আগেই দরিদ্র কৃষক জন্য একটি অনেক বড়ো ঘোষণা করলেন। আর এতে অন্নদাতা কৃষকরা অবশ্যই খুশী হবেন, সেইসঙ্গে কংগ্রেসের সহযোগী দলেদেরও হাত থেকে একটি অনেক বড়ো সুযোগ চলে যাবে।দেশের সর্বত্রই মোদীজির এই কাজের প্রশংসা করা হচ্ছে। সূত্রের মাধ্যমে জানা যাচ্ছে যে, মোদীজী ভারতের কৃষকদের একটি অনেক বড়ো উপহার দিতে চলেছে।এবার থেকে কৃষকদের প্রতি একর জমিতে ৪০০০ টাকা দেওয়ার ব্যাবধান করা হয়েছে এছাড়াও সরকার তাদের বিনা সুদে ১ লক্ষ্য টাকা পর্যন্ত লোনও দেবে বলে জানানো হয়েছে ।

 

কৃষকেরা যেকোনো সময় এর লাভ উঠতে পারে। এই সপ্তাহের মধ্যেই মোদীজী এই যোজনাটি ঘোষণাটি করতে পারেন। এই যোজোনাটি সফল করার জন্য বিজেপির কিছু নেতা এবং অফিসাররা বেশ কয়েকবার মিটিংও করেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী কৃষকদের সব সমস্যার সমাধান করার জন্য তাদের সঙ্গে পরামর্শও করছেন।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বক্তব্য, কৃষকদের ঋণকে মাফ করে দিলেই কৃষকদের সব সমস্যার সমাধান হবে না, বরং কৃষকদের একই সমস্যা লেগেই থাকবে।তাই কৃষকদের সমস্যা দূরীকরণের জন্য সরকারকে কিছু আলাদা করতে হবে। দেশের কৃষকদের জন্য এমন একটা কিছু করতে হবে যেন দেশের কৃষকরা দেশের উন্নতিতে সব সময় তাদের হাত আগে বাড়িয়ে দেয়। নরেন্দ্র মোদির এই বক্তব্য শুনে শব্দের মধ্যে এক আলাদাই খুশির মেজাজ রয়েছে।

আগত লোকসভা ভোটে কোন দল জয়ী হবে সেটা বলা মুশকিল কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রিয়তা দিন দিন যেভাবে বেড়ে চলেছে তাতে বলা ভুল হবে না জনগন আরেকবার মোদি সরকার কেই চাই। এ ব্যাপারে আপনাদের কি মতামত তা অবশ্যই আমাদের জানাবেন।