বর্তমান সময় ভারত, চিন-পাকিস্তান এই দুই দেশের বিরুদ্ধে কৌশলগত অবস্থান গ্রহণ করছে৷ সামরিক দিক থেকে চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে রয়েছে। প্রায়ই সীমান্ত সরগরম হয়ে ওঠে। প্রতিবেশী এই দুই দেশই নানান ছলে বলে ভারতের সীমান্তে সমস্যা সৃষ্টি করছে । তাই ভারত সরকারও নিজেদের তিনটি সেনাবাহিনীকে শক্তিশালী এবং আধুনিক করে তুলতে সচেষ্ট হয়েছে৷
এবার অর্জুন ট্যাঙ্ক হল আরও আপডেটেড৷ এই নতুন সংস্করণে একই সঙ্গে অনেকগুলি অস্ত্র থেকে ফায়ারিং করা যাবে। উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করায় নয়া অর্জুনের কার্যক্ষমতা হবে আগের থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী এবং দ্রুত৷এই ট্যাঙ্ক সহজেই নিজের টার্গেট খুঁজে নিয়ে আঘাত করতে সক্ষম। শত্রু চলমান হলেও স্বয়ংক্রিয় ভাবে এই ট্যাঙ্ক শত্রুর ওপর আঘাত হানতে সক্ষম।অর্জুনের কর্মদক্ষতা দেখতে উপস্থিত হয়েছিলেন সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অফ স্টাফ, লেফটেন্যান্ট জেনারেল এসএস হাসাবানিস এবং ডায়রেক্টর জেনারেল এম.জে.এস. কাহলো।সেনাবাহিনীর উচ্চ আধিকারিকরা অর্জুন ট্যাঙ্কের নতুন আপগ্রেড সংস্করণের দক্ষতা দেখে অত্যন্ত খুশি হয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে। আনন্দের কথা বিদেশ থেকে ট্যাঙ্ক আমদানির জন্য ভারতকে এখন আর ততটাও নির্ভর করতে হবে না৷
200 আসন নিয়ে বাংলায় ক্ষমতায় আসার হুঙ্কার দিলেন জেপি নাড্ডা
অর্জুন ট্রায়ালে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করেছে৷ বেশ কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র সফল ভাবে নিক্ষেপ করেছে। উল্লেখ্য, ১৩ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জয়সলমীরের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ল্যাঙ্গওয়ালা পোস্টে অর্জুন ট্যাঙ্কের এই নতুন আপগ্রেড সংস্করণ সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। সূত্রের খবর, ভারতীয় সেনাবাহিনীতে বর্তমানে অর্জুন ট্যাঙ্কের ২ টি ইউনিট রয়েছে। সেনাবাহিনীর প্রয়োজনীয়তা অনুসারে অর্জুন ট্যাঙ্কের ডিআরডিও অনেক আপগ্রেড করছে।